ইসরায়েল–ফিলিস্তিন সংঘাতের সর্বশেষ
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাত আজ সপ্তম দিনে গড়িয়েছে। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের হামলার পর গাজা উপত্যকা অবরুদ্ধ করে সেখানে টানা বোমাবর্ষণ করছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ সংঘাতের সর্বশেষ পরিস্থিতি তুলে ধরা হলো—
হামাসের হামলায় নিহত ইসরায়েলিদের প্রতি সংহতি জানাতে শুক্রবার ইসরায়েল সফরে যাবেন ইউরোপিয়ান কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনও শুক্রবার ইসরায়েল যাবেন বলে জানা গেছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বৃহস্পতিবার ইসরায়েল সফরে গিয়ে দেশটির প্রতি অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
জাতিসংঘ বলছে, গাজার ৫০ হাজার অন্তঃসত্ত্বা নারী প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা ও সুপেয় পানি সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
ফ্রান্সে ফিলিস্তিনের সমর্থনে সব ধরনের বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে দেশটির পুলিশ। ইহুদিদের বিরুদ্ধে সহিংসতা উসকে দেয় এমন বিক্ষোভ–সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে জার্মানির বার্লিন পুলিশও।ইসরায়েলে হামাসের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৩০০ জনে দাঁড়িয়েছে। অপর দিকে গাজায় ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৫০০ ছাড়িয়েছে। সেখানে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৩ লাখ ৩৮ হাজার মানুষ।
ইসরায়েল বলেছে, হামাস জিম্মি করা ব্যক্তিদের মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত গাজায় গ্যাস, পানি, খাবার ও বিদ্যুৎ দেওয়া হবে না। গত শনিবার হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে অন্তত দেড় শ ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে জিম্মি করেছেন।
ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) চিফ অব স্টাফ এই প্রথম দেশটিতে হামাসের হামলা নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। শনিবারের ওই হামলা ঠেকাতে নিজেদের ব্যর্থতা স্বীকার করেছেন তিনি।