প্রতীক বরাদ্দের পর ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ শুরু হবে প্রতীক বরাদ্দের পর। এ লক্ষ্যে তৈরি করা হচ্ছে ৪৫ হাজার প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসারের তালিকা।
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৮ ডিসেম্বর প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এর পরদিন ১৯ ডিসেম্বর থেকে ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত ২১ থানা এবং উপজেলা নির্বাচন অফিসারের অধীনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ চলবে।
নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করবেন ৪৩ হাজার ২৪৫ জন ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। বাকিদের বিকল্প হিসেবে রাখা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনের নীতিমালা অনুযায়ী- সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রথম অথবা দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা; সরকারি বা সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত কলেজ বা সমমানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক; সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক–বিমার প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তারা প্রিসাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্বে থাকবেন। একই প্রতিষ্ঠানের নিচের পদমর্যাদার কর্মকর্তারা সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন।
চট্টগ্রাম জেলার সিনিয়র নির্বাচন কর্মকর্তা মোহাম্মদ এনামুল হক বলেন, চট্টগ্রামের ১৬ সংসদীয় আসনে ভোট গ্রহণের জন্য ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের তালিকা তৈরির কাজ চলছে। ২০২২টি ভোটকেন্দ্রে ১৩ হাজার ৭৪১টি কক্ষে ভোট গ্রহণ করা হবে।