বাংলাদেশ-ভারত শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে আরও বেশি কাজ করা উচিত
শিক্ষা ও সংস্কৃতি সর্বক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের আরো বেশি সুসংগঠিত হয়ে কাজ করা উচিত। এই দুই ক্ষেত্রে নতুন প্রজন্ম যত বেশি সম্পৃক্ত হবে তাতে সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দুই দেশই ঐশ্বর্যশালী হবে।
প্রত্যন্ত পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে সংযুক্ত করতে না পারলে কাঙ্ক্ষিত সাফল্য কোনো ক্ষেত্রেই আসবে না। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি উভয় দেশে বজায় না থাকলে আমরা সব ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়বো।
বাংলাদেশ ভারত ইতিহাস ও ঐতিহ্য পরিষদ আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় ‘সানন্দা’র সাবেক সম্পাদক প্রফেসর ড. শর্মিলা বসু ঠাকুর এসব কথা বলেন।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) নগরের সুগন্ধার ‘কেন্দ্রবিন্দুতে’ পরিষদের বিভাগীয় সভাপতি তারিকুল ইসলাম জুয়েলের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি তাপস হোড়। বক্তব্য দেন চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ্, প্রফেসর রীতা দত্ত, শ্রীমতী মিনু দাশ, ক্লিনিক্যাল পুষ্টিবিদ হাসিনা আক্তার লিপি, ইউএনএইচসিআরের কর্মকর্তা তাহমিনা জাবীন মমি, পরিষদের কেন্দ্রীয় জয়েন্ট সেক্রেটারি মীর নাজমুল আহসান রবিন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিষদের যুগ্ম সম্পাদক সাজিদুল হক, শারমিন সুলতান জয়া, নারী উদ্যোক্তা আফরোজা নাজিম, জুবাইদা ইসলাম পলি, হামিদা পুতুল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।