১১৪টি স্কুলকে আশ্রয়কেন্দ্রে হিসেবে ব্যবহার করবে চসিক
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের দুর্যোগপূর্ণ এলাকাগুলোতে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করা হবে। চসিকের ৮১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ ১১৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ঘূর্ণিঝড়ে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের প্রস্তুতি নিয়েছে চসিক। এছাড়া দামপাড়া এলাকার চসিকের বিদ্যুৎ বিভাগে চালু করা হয়েছে কন্ট্রোল রুম।
মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) বিদ্যুৎ উপ-বিভাগের কার্যালয়ে এক জরুরি সভা থেকে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হামুনের বিপদ এড়াতে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় থাকা জনগণকে দ্রুত নিকটস্থ আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী।
এছাড়াও মেয়র কাউন্সিলরদের প্রতিটি ওয়ার্ডে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় থাকা মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে তদারক করার নির্দেশ দেন। মঙ্গলবার দুপুর থেকে মেয়রের নির্দেশে রেডক্রিসেন্টের সহযোগিতায় চসিকের কর্মীরা উপকূলীয় ওয়ার্ডগুলোতে মাইকিং শুরু করে। এছাড়া দূর্গত ব্যক্তিদের জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে ত্রাণের। এছাড়া ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিমের নেতৃত্বে কাজ করছে রেসকিউ টিম।
দুর্যোগ না কাটা পর্যন্ত চসিকের কন্ট্রোল রুমের ০২৩৩৩৩৫৩৬৪৯ এ নাম্বারে ২৪ ঘন্টা যোগাযোগ সেবা দেয়া হবে। জরুরি এ সভায় চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলামসহ চসিকের বিভাগীয় সভাপতিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।