মিথ্যা মামলা ও অপ্রচারে দিশেহারা কৃষক পরিবার
রামু উপজেলার গর্জনিয়া ইউনিয়নে পশ্চিম থিমছড়িতে একের পর এক মিথ্যা মামলা ও মিথ্যা তথ্য সরবরাহ করে নানা মাধ্যমে অপপ্রচারে হয়রানীর কারণে দিশেহারা হয়ে পড়েছে এক কৃষক পরিবার। পরিবারটির পুরুষ সদস্যরা এখন ঘরছাড়া। এ নিয়ে এলাকায় সমালোচনার ঝড় বইছে।
পরিবারের সদস্য ও স্থানীয় একাধিক গ্রামবাসী জানান, আবদুর রহমানের পিতারা ২ ভাই। কালাম বকসু ও সুলতান আহমদ। তারা মারা যান অনেক আগে। আবদুর রহমানের পিতার নাম কালাম বকসু। আবদুর রহমানের ১ ছেলে ও ৩ মেয়ে। পাঁচ সদস্য নিয়ে গ্রামের এ নিরীহ কৃষক সূখে বসবাস করে আসছিলো যুগযুগ ধরে ।
পক্ষান্তরে সুলতানের ৫ ছেলে। তাদের সংসারে অন্তত ২০ সদস্য। তন্মধ্যে পুরুষ সদস্য রয়েছে ১০ জনের অধিক। যাদের অধিকাংশই উগ্রপ্রকৃতির ও পরধন লোভী। এলাকায় তাদেরকে ভয় পায়।
আবদুর রহমান জানান, তার জেঠাতো ৫ ভাই তাদের পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সম্পত্তির ভাগ সমান। তাই তিনি পিতার ১ জন পুরুষ সস্তান হওয়ায় তার ভাগে সম্পত্তি বেশী।
এদিকে স্থানীয় মেম্বার মোহামামদ জুবাইর বলেন, ২০ অক্টোবরের সেই এ সংবাদে তার উদ্ধুতি দিয়ে ছাত্র আরাফাত কে সন্ত্রাসী ও ইয়াবা ব্যবসায়ী বলে যা উল্লেখ করা হয়৷ তা সঠিক না। তবে তারা জমি-জমা নিয়ে দ্বন্ত্বে রয়েছে দীর্ঘদিন। স্থানীয় প্রাণী সম্পদ ডাক্তার মো: হাসান জানান,এ সব কিছুই না। মূলত জমি দখল-বেদখল সংক্রান্ত সমস্য তাদের। বাকী আর তিনি বলতে অনিহা প্রকাশ করেন এ প্রতিবেদকের কাছে।
তবে সূশীল সমাজের কয়েকজন জানান মিথ্যা মামলা আর হামলা করার পেছনে বেশী জনশক্তির ক্ষমতা। তারা (নুরুল হক গং) এলাকায় রামরাজত্ব কায়েম করে বসেছে। তারা সন্ত্রাসী লালন করে। মাঝে-মধ্যে স্বশস্ত্র ভাড়াও যায়। এখন কৃষক আবদুর রহমানের উপর সওয়ার হয়েছে তারা।