লাইফস্টাইল

গরমে প্রাণ ওষ্ঠাগত। বাইরে তো নয়ই, বাড়ির ভেতরেও শান্তি মিলছে না। ফ্যানের বাতাসও যেন কিছুক্ষণের মধ্যে গরম হয়ে যাচ্ছে। নরম

দেশজুড়ে চলছে তীব্র তাপপ্রবাহ। এতে বিপর্যস্ত জনজীবন। প্রায় প্রতিদিন হিট স্ট্রোকে কেউ না কেউ মারা যাচ্ছেন। গরমের তীব্রতায় ছোট থেকে

গরম মানেই কাজ সেরে ঘেমে নেয়ে, গলদঘর্ম হয়ে বাড়ি ফিরে ফ্রিজের দিকে হাত। কয়েক ঢোক বরফ-ঠান্ডা পানি খেয়ে তারপর শান্তি।

হিট স্ট্রোকের মুহূর্তে মূলত দুইটা অনুভূতি হয়। একটা হলো, গা গুলানো বমি বমি ভাব হবে। দ্বিতীয় অনুভূতি হচ্ছে, খারাপ লাগা।

জাপানে গ্রীষ্মের অসহনীয় গরম ও বাড়তে থাকা তাপমাত্রায় শীতল ও নিরাপদ থাকতে তৈরি করা হয়েছে বৈদ্যুতিক পাখা বিশিষ্ট একটি জ্যাকেট।

দেশে চলছে হিট অ্যালার্ট। এই দাবদাহ সবার জন্যই ঝুঁকিপূর্ণ। পানিশূন্যতা, ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা, হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এ সময় বেশি থাকে। গরমের জটিলতা

কাউকে দীর্ঘকাল ধরে সিঙ্গেল বা অন্তরঙ্গ সঙ্গীবিহীন জীবনযাপন করতে দেখলে আমরা ধরে নেই, অনিরাপত্তাবোধ কারণে তিনি সঙ্গী জোটাতে পারছেন না

চায়ের কাপে চুমুক দিতে পছন্দ করেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। অনেকেই সকালে ঘুম ভেঙে ওঠা থেকে শুরু করে

গরমে শরীর ঠান্ডা রাখতে কমবেশি সবাই নানা ধরনের পানীয় পান করেন। তবে বাজারের রং-বেরঙের পানীয় পান না করে এই গরমে

সম্পর্ক সরল রেখায় চলে না। আমরা যেভাবে দিন কাটানোর আশায় একটি সম্পর্কে যাই, বেশিরভাগ সময়ই খুব বেশিদিন সে প্রত্যাশা পূরণ