জমির স্বয়ংক্রিয় নামজারির ব্যবস্থা হচ্ছে: ভূমিমন্ত্রী
ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন, ভূমি অফিসে না গিয়েই যেন জমির সব কাজ করা যায় সে ব্যবস্থা হচ্ছে। আমরা এমন এক সিস্টেমের স্বপ্ন দেখছি, যেখানে ক্রেতা জমি ক্রয়ের সময় ডিজিটালি নিবন্ধন করার পরই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নামজারি, হোল্ডিং তৈরি হয়ে ভূমি উন্নয়ন কর নির্ধারণ হয়। পাশাপাশি একক মালিকভিত্তিক খতিয়ান ও মৌজাম্যাপও যেন প্রস্তুত হয়ে যায়।
গতকাল ঢাকার একটি হোটেলে ভূমি ও আইন মন্ত্রণালয় এবং বিশ্বব্যাংকের ‘ইন্টিগ্রেটেড অ্যান্ড কম্প্রিহেনসিভ ল্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
কর্মশালায় প্রথম দিন বিশেষজ্ঞ আলোচকদের মধ্যে ছিলেন সাবেক সচিব ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসেস লিমিটেডের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম খান, ভূমি মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো. জাহিদ হোসেন পনির, বিপিএএ, বিশ্বব্যাংকের লিড ল্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্পেশালিস্ট মিকা-পেটেরি টরহোনেন, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ল্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন স্পেশালিস্ট ডং কিউ কোয়াক প্রমুখ।
কর্মশালায় ভূমি সচিব মো. খলিলুর রহমানসহ ভূমি ও আইন মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাভুক্ত দপ্তর/সংস্থার কর্মকর্তাবৃন্দ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।