‘পুরোদমে সক্রিয় হতে জনগণ ও সাংবাদিকদের পাশে চাই’
সদ্য যোগদান করা জেলা পুলিশ সুপার রায়হান উদ্দিন খান বলেছেন, স্বাভাবিক পুলিশিং কার্যক্রম একেবারে ভেঙ্গে পড়েছিল। আমরা স্বাভাবিক কার্যক্রমে ফিরতে চেষ্টা করছি।
এর মধ্যে অনেক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। সবকিছু স্বাভাবিক করতে আমরা জনগণ ও সাংবাদিকদের সহযোগিতা চাই।
যেকোনো তথ্য ও পরামর্শ দিতে যে কেউ আমাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে নগরের ষোলশহর ২নম্বর গেইট এলাকার কার্যালয়ে চট্টগ্রামে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, থানায় সেবার মান বৃদ্ধি করতে, পুলিশের সার্ভিস দ্রুত কাজ করতে সহযোগিতা চাই। মামলার তদন্ত কোয়ালিটি নিশ্চিত করতে চাই। যাতে বিচারের ক্ষেত্রে রেজাল্ট পাওয়া যায়। মাঠ পর্যায়ে পুলিশের সার্ভিসের পরিবর্তন করতে কাজ করবো। যাতে চট্টগ্রাম জেলার মানুষ সহজে দ্রুত পুলিশের সেবা নিশ্চিত করতে পারি।
এক প্রশ্নের জবাবে চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন বলেন, চট্টগ্রামে জেলায় ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৩৮৮টি অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে চট্টগ্রাম জেলায় ৩৩৩টি অস্ত্র জমা দিয়েছেন। বাকি অস্ত্রগুলো দেশের বিভিন্ন থানায় জমা দিয়েছেন কি-না সেটার তথ্য সংগ্রহ করা হচ্ছে। আশা করি আগামী কয়েকদিনের মধ্যে অস্ত্র কয়েকটি জমা হয়েছে, সেটা জানা যাবে।
এ সময় চট্টগ্রাম জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আবু তৈয়ব মো. আরিফ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিল্পাঞ্চল ও ডিবি) সুদীপ্ত সরকার ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) আসাদুজ্জামান উপস্থিত ছিলেন।