চট্টগ্রামরাজনীতি

প্রধানমন্ত্রীকে চট্টগ্রামে স্বাগত জানিয়ে নগর যুবলীগের মোটর শোভাযাত্রা

আগামী ২৮ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে দুয়ার খুলবে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীর তলদেশে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেলের। কর্ণফুলী টানেল উদ্বোধন উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর তাঁর আগমনে বিশাল বর্ণাঢ্য মোটর শোভাযাত্রা করেছে চট্টগ্রাম নগর যুবলীগ।

বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) নগরের জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে এই মোটর শোভাযাত্রার শুরু হয়। পরে মহানগর যুবলীগের আওতাধীন বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে কয়েক শতাধিক মোটরযান নিয়ে নেতা-কর্মীরা নগরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।

এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাইফুর রহমান সোহাগ ও শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল।

উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম নগর যুবলীগের সভাপতি মাহবুবুল হক সুমনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম দিদারের পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন সহ-সভাপতি নুরুল আনোয়ার, বেলায়েত হোসেন বেলাল, আনজুমান আরা, হেলাল উদ্দিন আহমেদ, দেবাশীষ পাল দেবু, ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, সাখাওয়াত হোসেন সাকু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহম্মদ চৌধুরী সাদিত, সাইফুদ্দিন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সনত বড়ুয়া, দিদার উর রহমান তুষার, গিয়াস উদ্দিন তালুকদার, ইঞ্জি আবু মো. মহিউদ্দিন, এ জে এম মহিউদ্দিন রনি, সুমন চৌধুরী, মনোয়ার উল আলম চৌধুরী নোবেল, গ্রন্থনা-প্রকাশনা সম্পাদক সৈয়দ ওমর ফারুক, অর্থ সম্পাদক মান্না বিশ্বাস, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন আহম্মদ, তথ্য ও যোগাযোগ সম্পাদক প্রফেসর রেজাউল করিম, জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক নঈম উদ্দিন খান, ক্রীড়া সম্পাদক রাজীব হাসান রাজন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ আলমগীর টিপু, উপ-স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. মো. শরিফুল ইসলাম আদনান, উপ-ক্রিড়া সম্পাদক শাহজাহান আহমেদ সামি, সহ-সম্পাদক ফেরদৌস আহমেদ, সহ-সম্পাদক ইবরাহিম খলিল নিপু, সদস্য মোহাম্মদ ওয়াসিম, সদস্য খন্দকার মোখতার আহমেদ আরিফ এবং নগরের ৪৪টি ওয়ার্ডের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়কসহ নেতৃবৃন্দরা।

মোটর শোভাযাত্রা শেষে বক্তারা বলেন, কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল চালু হলে বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে আবর্তিত ব্লু ইকোনমির নতুন দ্বার উন্মোচন হবে। এ টানেল যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হওয়ার পর বন্দর নগরী চট্টগ্রামসহ সারাদেশের অর্থনীতির উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। একইসঙ্গে আনোয়ারা প্রান্তে আবাসন ও পর্যটন শিল্পের বিকাশ, কলকারখানা স্থাপন ও সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ব্যাপক কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এছাড়াও ২০৪১ সালের স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে ভূমিকা রাখবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

%d