সাবেক সেনাপ্রধান ও পুলিশপ্রধান ইস্যুতে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
দুর্নীতির অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদকে নিয়ে বেশ আলোচনা হচ্ছে। এই দুজনের বিরুদ্ধেই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাংলাদেশে তাদের নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হওয়ার পর তাদের নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়েও উঠেছে। এই দুজনকে নিয়ে সাংবাদিকরা বিভিন্ন প্রশ্ন করার পর আবারও নিজেদের অবস্থান ব্যক্ত করল ওয়াশিংটন।
আজিজ আহমেদ ও বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের বিষষে প্রশ্ন করা হলে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার বলেন, আপনার উল্লেখ করা অভিযোগ ও গণমাধ্যমের প্রতিবেদন সম্পর্কে আমি অবগত। আমরা স্পষ্ট করেই বলেছি, দুর্নীতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত করে, সরকারকে অস্থিতিশীল করে এবং গণতন্ত্রকে দুর্বল করে। এই প্রশাসনের শুরু থেকেই আমরা দুর্নীতিবিরোধী কৌশলকে একটি মূল জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থে পরিণত করেছি। এই কৌশল বাস্তবায়নের বিষয়ে বেশ কয়েকটি ঊর্ধ্বতন স্তরে আমাদের বিশদ পরিকল্পনা প্রকাশ করা হয়েছে। তবে আজকে আমার কাছে নতুন করে কিছু ঘোষণা করার নেই। এ ছাড়া নিষেধাজ্ঞা বা অন্যান্য পদক্ষেপ নেওয়ার আগে আমরা কিছু বলি না।
এর আগে দুর্নীতিতে সম্পৃক্ততার অভিযোগে সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদে ও তার পরিবারের সদস্যদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয় দেশটি। সোমবার (২০ মে) দিবাগত রাতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।